Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সাম্প্রতিক কর্মকান্ড

সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও ভাষা প্রশিক্ষণ ল্যাব স্থাপন:-

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ

  • কম্পিউটার শিক্ষা সম্প্রসারণ, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, কর্মদক্ষতা এবং ভাষাগত দক্ষতা ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে দেশের সকল জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষায়িত কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা।
  • স্থানীয় সাইবার কেন্দ্র স্থাপনে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা।  
  • এসএসসি ও এইচএসসি স্তরে মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে শিক্ষাকে  উৎসাহী ও অনুপ্রাণিত করতে কম্পিউটার ব্যবহারে  state-of-the-art সুবিধা প্রদান করা।
  • ভাষা নির্ভরফ্রিল্যান্সিং, আউটসোর্সিং এবং অন্যান্য কর্মদক্ষতাকে ত্বরান্বিত করতে ল্যাব স্থাপন করে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর ভাষা শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা।    

কার্যক্রমঃ

  • সারাদেশের প্রতিটি জেলার ২,০০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন।
  • প্রতিটি জেলার ১টি করে মোট ৬৪টি উপজেলায় ভাষা প্রশিক্ষণ সফ্‌টওয়্যার সরবরাহ করে ভাষা প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করা।
  • ১,০০০ জন শিক্ষককে ০৯টি ভাষার (ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ, জার্মান, জাপানীজ, কোরিয়ান, রাশিয়ান, আরবী ও চাইনিজ) প্রশিক্ষক হিসেবে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
  • প্রতিটি ল্যাবে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি চালু করা।

ফলাফল/অগ্রগতি:        

  • এর ফলে এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে আইসিটি শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং স্থাপিত ২০০০টি সুসজ্জিত ও উচ্চগতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধাসম্পন্ন অত্যাধুনিক কম্পিউটার ও ভাষা শিক্ষা ল্যাবগুলো আইসিটি অবকাঠামো হিসেবে বিবেচিত হবে।
  • তৃণমূল পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের কম্পিউটার গ্রাফিক্স ও এনিমেশন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ গ্রহনের পাশাপাশি০৯ টি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ভাষা শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
  • বিদেশী ভাষা শিক্ষার ফলে ফ্রিল্যান্সিং এবং বৈদেশিক চাকুরীর ক্ষেত্র বৃদ্ধি পাবে।
  • দেশে বিদ্যমান ভাষা প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউটের ( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ) ভাষা প্রশিক্ষকগণ নির্বাচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের  ১০০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণ প্রদান করবেন।
  • প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ মাস্টার ট্রেইনার হিসেবে ছাত্র-ছাত্রী এবং অন্যান্য শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করবে।
  • কম্পিউটার ল্যাব সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠানের এসএসসি ও এইচএসসি উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীরা কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে আয় বর্ধক কর্মকান্ডে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারবে।
  • দেশব্যাপী পর্যাপ্ত পরিমানে কম্পিউটার জ্ঞান সম্পন্ন জনশক্তি তৈরি হবে।
  • ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে বর্তমানে বিদ্যমান ভাষাগত অদক্ষতাজনিত বাধাসমূহ কমে আসবে।
  • আন্তর্জাতিক ভাষায় পারদর্শী তরুণ-তরুণীরা ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এর বাজারকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
  • "জাতীয় আইসিটি নীতিমালা-২০০৯” সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। এই প্রকল্পের অর্জন জাতীয় আইসিটি নীতিমালা-২০০৯ এর কৌশলগত বিষয়বস্তুর সাথে সরাসরি যোগসূত্র রয়েছে।